Electric car price in bangladesh
Electric car price in bangladesh 2023
ইলেকট্রিক গাড়ি
যখন গাড়ির বিষয়ে কথা আসে, তখন ইলেকট্রিক গাড়ি হল সেই আধুনিকতার এক প্রধান কারক, যা ঐতিহাসিক গাড়ির ভূমিকা পরিবর্তন করে দিচ্ছে। প্রাকৃতিক পরিবাহনের ধারাবাহিক বিকাশের প্রত্যাশা বৈশ্বিকভাবে চরম সম্মান পাচ্ছে, এখন মনোনিবেশ বাংলাদেশে সীমাহীন সাপেক্ষে পৌঁছাতে চলেছে। বাংলাদেশে ইলেকট্রিক গাড়ির মূল্য বিষয়ক বিবরণী প্রকাশ করে তা সূক্ষ্ম অংশে মুখোমুখি হয়, এখানে বহুপাশের ফাঁকা একটি মালা বাজ পরিবহন ও সামরিক উন্নয়নের প্রকল্পগুলির সঙ্গে সাংবাদিকতা করে। অতএব, কাউন্টার সীমা নিয়ে চিন্তার নাম পরিবহন আয়কর আর ট্যাক্সেশন প্রোটোকল, সহিত আমাদের গ্লোবাল বাজার পরিবর্তনের লাগ ভাগ, আমরা এখানে অ্যাক্সেস ও সাধারণত মূল্যস্বরূপে এই বাংলাদেশের প্রশ্নসঙ্গুলির সাথে মিলে।
প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে, বাংলাদেশে ইলেকট্রিক গাড়ির দামের পথ একটি মহাসাগরিক পথ পার করে, যেখানে বিশ্বব্যাপী বাজার উত্তেজনা স্থানীয় নীতি প্রস্তাবনা গুড়িতে ডান্স করে। উপরের সাপেক্ষে, প্রযুক্তি উন্নতি এবং উৎপাদন খরচের মধ্যে সমন্বয় প্রধান হয় যেখানে অ্যাক্সেসিবিলিটি এবং সহজলভ্যতার ওপর ছবি সৃষ্টি করে। এই অস্থিরতার রূপান্তরের ব্যাপারটি অন্ধকারের অংশের মাধ্যমে বাংলাদেশের ইলেকট্রিক গাড়ি বাজারে নমুনা নমুনা দিয়ে চলে যায়।
ছবির মধ্যে অবস্থান করা উদ্ভাবনের সঙ্গে বাংলাদেশের ইলেকট্রিক গাড়ির মূল্য মডেলের এই সমগ্র সংস্কৃতি পাশাপাশি যায়। তাদের মধ্যে ব্যাটারি প্রযুক্তি উন্নতি এবং উৎপাদন খরচের মধ্যকার পার্থক্যের সহযোগীতা একটি অসীম উন্নয়নের কথা বলে। এই সমন্বয়ে একটি গল্প বাংলাদেশের ইলেকট্রিক গাড়ি মূল্য বলে, যা আমাদের উৎপাদন ওভারহেডগুলির সংগঠনের সঙ্গে মিলে যা শীতল সমস্যাগুলি তৈরি করে।
আরও একটি বিষয় যা বাংলাদেশের ইলেকট্রিক গাড়ির বাজারে উপস্থিতি রয়েছে, এটি হল উদ্ভাবক প্রকৃতির সঙ্গে মূল্য গতির প্রসঙ্গ। উন্নয়নের মত নাম তা আসছে গাড়ির দামের গতির সহযোগীতায়, যা দ্রুত সমৃদ্ধি সাধন করে। সাপেক্ষে, পরিবহন উপায়ের পুর্যুক্তি থেকে প্রাথমিক স্তরের মানুষের মধ্যে বিনিময়ের অন্তরক্ষেপটি স্পষ্ট করে।
ইলেকট্রিক গাড়ি কিভাবে কাজ করে?
ইলেকট্রিক গাড়ি কাজ করতে যখন চালিত হয়, তখন এটি অপরাধবোধক ইঞ্জিন বা ইলেকট্রিক মোটর দ্বারা চালিত হয়। এই গাড়িগুলির ইলেকট্রিক মোটর ব্যবহার করে শক্তিশালী ব্যাটারিতে সংরক্ষিত বৈদ্যুতিক শক্তি ব্যবহার করে। এই বৈদ্যুতিক শক্তি একটি নির্দিষ্ট ব্যাটারির মাধ্যমে পরিচালিত হয়, যা সাধারণত লিথিয়াম আয়ন ব্যবহার করে।
ইলেকট্রিক গাড়ির প্রধান শক্তি সংগ্রহকারী প্রযুক্তি হল ব্রেকিং ডিসি অ্যাসেসরি (DC-DC converter) ব্যবহার করে বিদ্যুত শক্তি প্রাপ্তি। এই প্রক্রিয়াটি চালু করা হয় যখন গাড়িটি চালু হয় এবং চালনার সময় ব্রেকিং করা হয়। এটি ব্যাটারির শক্তি কে আমার একই ভোল্টের মত পরিবর্তন করে যাতে ইলেকট্রিক মোটর ঠিক ভাবে কাজ করতে পারে।
অতএব, এই পদ্ধতিতে, বৈদ্যুতিক শক্তি ব্যবহার করে ইলেকট্রিক গাড়ি চালানো হয় যা পরিবেশগত বিষয়ে বেশ সহজ এবং বিদ্যুত পার্যবর্তনশীল এবং শক্তিশালী হয়। ইলেকট্রিক গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা হলে এটি পুনরায় ব্যবহার করার জন্য পুনরায় চালু করা যায়, যা একটি সহজ এবং পরিস্কার প্রক্রিয়া।
ইলেকট্রিক গাড়ির ব্যাটারির সক্ষমতা কেমন?
ইলেকট্রিক গাড়ির ব্যাটারির সক্ষমতা অত্যাবশ্যকীয় একটি বিষয়, যা গাড়ির কার্যকারিতা এবং চলাচলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই ব্যাটারিগুলি বৈদ্যুতিক গাড়ির চালক শক্তি সরবরাহ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। ইলেকট্রিক গাড়ির ব্যাটারির সক্ষমতা মাত্রা প্রধানত দুইভাগে উপস্থিত থাকে – যাতে একটি গাড়ি একটি চার্জের সাথে যে দূরত্ব ভ্রমণ করতে পারে এবং একটি ব্যাটারি চার্জে কতটা সময় লাগে।
ব্যাটারির সক্ষমতা সরবরাহ করা হয় অ্যামপিয়ার-ঘণ্টায় (Ah) এবং ওয়াট-ঘণ্টায় (Wh) এই দুটি মাত্রায়। অ্যাম্প ঘণ্টায় মাপা হয় ব্যাটারির চার্জ ক্যাপাসিটি, অর্থাৎ এটি এক চার্জে যে দূরত্ব গাড়ি চলতে পারে। একইভাবে, ওয়াট-ঘণ্টায় মাপা হয় একটি ব্যাটারির শক্তির পরিমাণ, যেটা এটি কতক্ষণ চার্জ ধারণ করতে পারে।
ব্যাটারির সক্ষমতা প্রায়শই ইলেকট্রিক গাড়ির প্রচলিত দূরত্ব এবং চার্জিং সময়ের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়। প্রযুক্তির সাথে এই ব্যাটারির সক্ষমতা যাবতীয় হিসাবে উন্নতি হচ্ছে, যার মাধ্যমে ইলেকট্রিক গাড়ির দূরত্ব বৃদ্ধি করা হচ্ছে এবং চার্জিং সময় কমানো হচ্ছে।
ইলেক্ট্রিক গাড়ির তালিকা ?
বর্তমানে বাংলাদেশে কিছু প্রধান ইলেক্ট্রিক গাড়ি ব্র্যান্ড রয়েছে, যেগুলোর মধ্যে কিছু হল:
1. টেসলা মডেল ৩: টেসলা মডেল ৩ একটি জনপ্রিয় ইলেক্ট্রিক গাড়ি যা উচ্চ দক্ষতা, লক্ষ্যমাত্রা এবং পরিস্কার ডিজাইনের জন্য পরিচিত।
2. নিসান লিফ: নিসান লিফ একটি অন্যতম জনপ্রিয় ইলেক্ট্রিক গাড়ি, যা ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রিয়। এটি ব্যবহারকারীদের প্রযুক্তি সুবিধা এবং দামের জন্য পরিচিত।
3. হ্যাইন্ডাই আয়োনিক ৫: হ্যাইন্ডাই আয়োনিক ৫ একটি উচ্চ দক্ষতা ও সম্পূর্ণভাবে ইলেক্ট্রিক গাড়ি। এটি সম্পূর্ণভাবে বিদ্যুতে চালিত এবং একটি সম্পূর্ণ চার্জে লম্বা দূরত্ব যাত্রা করতে পারে।
4. বিবা ই-সেরিজ: বিবা ই-সেরিজ বাংলাদেশে প্রচলিত একটি অন্যতম পরিচিত ইলেক্ট্রিক গাড়ি ব্র্যান্ড। এটি ব্যবহারকারীদের মধ্যে উচ্চ প্রশংসা পেয়েছে তার বৈশিষ্ট্যময় ডিজাইন ও পারিস্কার পরিবেশের জন্য।
এগুলো মাত্র কিছু উদাহরণ, যা বর্তমানে বাংলাদেশে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই পাশাপাশি, বাজারে আরও অনেক ইলেক্ট্রিক গাড়ি ব্র্যান্ড ও মডেল রয়েছে যা আপনার গুস্তি এবং বাজারের প্রস্তুতি অনুযায়ী নির্বাচন করতে পারেন।
বর্তমানে বাংলাদেশে কিছু প্রধান ইলেক্ট্রিক গাড়ি ব্র্যান্ড রয়েছে, যেগুলোর মধ্যে কিছু হল:
1. টেসলা মডেল ৩: টেসলা মডেল ৩ একটি জনপ্রিয় ইলেক্ট্রিক গাড়ি যা উচ্চ দক্ষতা, লক্ষ্যমাত্রা এবং পরিস্কার ডিজাইনের জন্য পরিচিত।
2. নিসান লিফ: নিসান লিফ একটি অন্যতম জনপ্রিয় ইলেক্ট্রিক গাড়ি, যা ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রিয়। এটি ব্যবহারকারীদের প্রযুক্তি সুবিধা এবং দামের জন্য পরিচিত।
3. হ্যাইন্ডাই আয়োনিক ৫: হ্যাইন্ডাই আয়োনিক ৫ একটি উচ্চ দক্ষতা ও সম্পূর্ণভাবে ইলেক্ট্রিক গাড়ি। এটি সম্পূর্ণভাবে বিদ্যুতে চালিত এবং একটি সম্পূর্ণ চার্জে লম্বা দূরত্ব যাত্রা করতে পারে।
4. বিবা ই-সেরিজ: বিবা ই-সেরিজ বাংলাদেশে প্রচলিত একটি অন্যতম পরিচিত ইলেক্ট্রিক গাড়ি ব্র্যান্ড। এটি ব্যবহারকারীদের মধ্যে উচ্চ প্রশংসা পেয়েছে তার বৈশিষ্ট্যময় ডিজাইন ও পারিস্কার পরিবেশের জন্য।
এগুলো মাত্র কিছু উদাহরণ, যা বর্তমানে বাংলাদেশে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই পাশাপাশি, বাজারে আরও অনেক ইলেক্ট্রিক গাড়ি ব্র্যান্ড ও মডেল রয়েছে যা আপনার গুস্তি এবং বাজারের প্রস্তুতি অনুযায়ী নির্বাচন করতে পারেন।
ইলেক্ট্রিক গাড়ির দাম নিচে দেওয়া হলোঃ
১ | Alfa Romeo 33 Stradale Electric 2024 | 310,009,700 |
২ | Rolls Royce Spectre 2023 | 44,000,000 |
৩ | BMW i7 M70 xDrive 2023 | 38,500,000 |
৪ | Mclaren Artura 2023 | 26,125,000 |
৫ | BMW i7 M70 xDrive 2024 | 25,549,700 |
৬ | Tesla Roadster 2023 | 22,000,000 |
৭ | Mercedes Benz Maybach EQS 2024 | 22,000,000 |
৮ | BMW i7 2024 | 18,535,000 |
৯ | Porsche Taycan Turbo Cross Turismo 2024 | 17,974,000 |
১০ | BMW XM 2023 | 17,490,000 |